জসিম উদ্দিন রাজা : অষ্টম ওয়েজ (মজুরি) বোর্ডের আওতাধীন সব সংবাদপত্র ও সংবাদ সংস্থার সাংবাদিক, প্রশাসনিক কর্মচারী ও প্রেস শ্রমিকদের বেতনের ওপর আরোপিত আয়কর মালিকদেরই দিতে হবে বলে রায় দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
এ সংক্রান্ত আপিলের শুনানি শেষে বুধবার সিনিয়র বিচারপতি আবদুল ওয়াহাব মিঞার নেতৃত্বে চার বিচারপতির বেঞ্চ-২ এই রায় দেন। বেঞ্চের অন্যান্য বিচারপতিরা হলেন- বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, বিচারপতি ইমান আলী ও বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন- সহকারী অ্যাটর্নি জেনারল এস এম রাশেদ জাহাঙ্গীর। তবে সংবাদপত্র মালিকদের পক্ষে আদালতে কোনো আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না।
জানা গেছে, ১৯৯১ সালের চতুর্থ ওয়েজ বোর্ডের ধারা-২ অনুযায়ী সাংবাদিকদের বেতনের ওপর আয়কর সংবাদ পত্রের মালিকরা পরিশোধ করবেন বলে প্রজ্ঞাপন জারি করে তথ্য মন্ত্রণালয়। ওয়েজ বোর্ডের ওই ধারা চ্যালেঞ্জ করে একই বছর হাইকোর্টে রিট করে দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক সংবাদ, দৈনিক খবর, দৈনিক ইনকিলাব ও আজাদ পাবলিকেশন্স কর্তৃপক্ষ।
এর প্রেক্ষিতে চতুর্থ ওয়েজ বোর্ডের ওই ধারা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। এতে তথ্য সচিব, ওয়েজ বোর্ডের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে)-এর তৎকালীন সভাপতি রিয়াজউদ্দিন আহমেদসহ ৫ জনকে জবাব দিতে বলা হয়।
সেই রুলের নিস্পত্তি করে ১৯৯৭ সালে চতুর্থ ওয়েজবোর্ডের ওই ধারাকে অবৈধ ঘোষণা করে সংবাদ কর্মীদেরই আয়কর পরিশোধ করেতে হবে বলে রায় দেন আদালত। ওই রায়ের বিরুদ্ধে সরকার ২০০৩ সালে আপিল বিভাগে আপিল করে। শুনানি শেষে হাইকোর্টের রায় বাতিল করে বুধবার এ রায় দেন আপিল বিভাগ।
আপিল বিচারাধীন থাকা অবস্থায় অষ্টম ওয়েজ বোর্ড ঘোষণা করা হয়। যেখানে উল্লেখ করা হয় আপিল বিভাগ যা রায় দেবে অষ্টম ওয়েজ বোর্ডে বিধানটি সেভাবেই কার্যকর হবে। তার পূর্ব পর্যন্ত মালিকরাই এই আয়কর প্রদান করবে। এখন আপিলের রায় অনুযায়ী অষ্টম ওয়েজবোর্ডের অধীন সংবাদপত্র ও সংবাদ সংস্থার মালিকদেরই আয়কর প্রদান করতে হবে।
এ সংক্রান্ত আপিলের শুনানি শেষে বুধবার সিনিয়র বিচারপতি আবদুল ওয়াহাব মিঞার নেতৃত্বে চার বিচারপতির বেঞ্চ-২ এই রায় দেন। বেঞ্চের অন্যান্য বিচারপতিরা হলেন- বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, বিচারপতি ইমান আলী ও বিচারপতি নিজামুল হক নাসিম।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন- সহকারী অ্যাটর্নি জেনারল এস এম রাশেদ জাহাঙ্গীর। তবে সংবাদপত্র মালিকদের পক্ষে আদালতে কোনো আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না।
জানা গেছে, ১৯৯১ সালের চতুর্থ ওয়েজ বোর্ডের ধারা-২ অনুযায়ী সাংবাদিকদের বেতনের ওপর আয়কর সংবাদ পত্রের মালিকরা পরিশোধ করবেন বলে প্রজ্ঞাপন জারি করে তথ্য মন্ত্রণালয়। ওয়েজ বোর্ডের ওই ধারা চ্যালেঞ্জ করে একই বছর হাইকোর্টে রিট করে দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক সংবাদ, দৈনিক খবর, দৈনিক ইনকিলাব ও আজাদ পাবলিকেশন্স কর্তৃপক্ষ।
এর প্রেক্ষিতে চতুর্থ ওয়েজ বোর্ডের ওই ধারা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। এতে তথ্য সচিব, ওয়েজ বোর্ডের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে)-এর তৎকালীন সভাপতি রিয়াজউদ্দিন আহমেদসহ ৫ জনকে জবাব দিতে বলা হয়।
সেই রুলের নিস্পত্তি করে ১৯৯৭ সালে চতুর্থ ওয়েজবোর্ডের ওই ধারাকে অবৈধ ঘোষণা করে সংবাদ কর্মীদেরই আয়কর পরিশোধ করেতে হবে বলে রায় দেন আদালত। ওই রায়ের বিরুদ্ধে সরকার ২০০৩ সালে আপিল বিভাগে আপিল করে। শুনানি শেষে হাইকোর্টের রায় বাতিল করে বুধবার এ রায় দেন আপিল বিভাগ।
আপিল বিচারাধীন থাকা অবস্থায় অষ্টম ওয়েজ বোর্ড ঘোষণা করা হয়। যেখানে উল্লেখ করা হয় আপিল বিভাগ যা রায় দেবে অষ্টম ওয়েজ বোর্ডে বিধানটি সেভাবেই কার্যকর হবে। তার পূর্ব পর্যন্ত মালিকরাই এই আয়কর প্রদান করবে। এখন আপিলের রায় অনুযায়ী অষ্টম ওয়েজবোর্ডের অধীন সংবাদপত্র ও সংবাদ সংস্থার মালিকদেরই আয়কর প্রদান করতে হবে।